ভারতের জন্য ম্যাচটি আরও সহজ হতে পারতো। ৮.৩ ওভারে মাত্র ৩৫ রানেই ৫ উইকেট হারিয়ে বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। তবে সেখান থেকে টাইগাররা শেষ পর্যন্ত ২২৮ রান সংগ্রহ করে।
এই সম্মানজনক পুঁজি তৈরি করতে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল জাকের আলী এবং তাওহিদ হৃদয়ের লড়াকু জুটির। ষষ্ঠ উইকেটে তারা ১৫৪ রানের পার্টনারশিপ গড়েন, যা চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ইতিহাসে এই উইকেটে সর্বোচ্চ জুটি।
তাওহিদ হৃদয় চোটে পড়লেও খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে খেলেন এবং ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি তুলে নেন। জাকের আলী করেন ৬৮ রান।
ম্যাচ শেষে ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা এই জুটির প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ‘জাকের ও হৃদয়কে কৃতিত্ব দিতে হবে বড় জুটি গড়ার জন্য।’
রোহিত জানালেন, উইকেট মোটামুটি কঠিন ছিল। তবে তার দল কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পেরেছে। ভারতীয় দলপতির কথা, ‘খুব বেশি ঘাস ছিল না, আমরা জানতাম উইকেট মন্থর হবে। সেভাবেই খেলেছি। আমার মনে হয়, আমরা কন্ডিশনের সঙ্গে খুব ভালোভাবে মানিয়ে নিয়েছি ব্যাটিং ও বোলিং দুই জায়গাতেই।’
সুপ্তি / টিডিএস